লীলা মজুমদার
ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯০৮ - এপ্রিল ৫, ২০০৭
বাঙ্গালী লেখক-লেখিকাদের মধ্যে মাত্র দুজন এই একশ বছরের আয়ু স্পর্শ করেছেন বা স্পর্শ করার কাছাকাছি জায়গায় পৌঁছেছিলেন। তাঁরা হলেন - নীরদ চন্দ্র চৌধুরী এবং লীলা মজুমদার।
তাঁর বিবাহের পূর্বে নাম ছিল লীলা রায়। ১৯৩৩ সালে লীলা মজুমদার বিবাহ করেন দন্ত চিকিৎসক ডাঃ সুধীর কুমার মজুমদারকে। তাঁদের এক পুত্র ডাঃ রঞ্জন মজুমদার ১৯৩৪ সালে এবং এক কন্যা কমলা মজুমদার ১৯৩৮ সালে জন্মগ্রহণ করে।
প্রথম গল্প 'লক্ষ্মীছাড়া' ১৯২২ সালে 'সন্দেশ' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এই গল্পের মধ্য দিয়েই তিনি সাহিত্যজগতে পদার্পণ করেন।
***উপন্যাস***
১) 'পদিপিসীর বর্মী বাক্স' (১৯৫৩)
২) 'হলদে পাখির পালক' (১৯৫৭)
৩) 'জোনাকী' (১৯৫৮)
৪) 'শ্রীমতী' (১৯৫৮)
৫) 'ঝাঁপতাল' (১৯৫৮)
৬) 'গুপির গুপ্ত কথা' (১৯৫৯)
৭) 'বক ধার্মিক' (১৯৬০)
৮) 'চীনে লণ্ঠন' (১৯৬৩)
৯) 'মাকু' (১৯৬৯)
১০) 'নেপোর বই' (১৯৬৯)
১১) 'ফেরারী' (১৯৭১)
১২) 'টংলিং' (১৯৮১)
১৩) 'হাওয়ার দাঁড়ি' (১৯৮৩)
১৪) 'চকমকি মন' (১৯৯০)
১৫) 'মণিকাঞ্চন' (১৯৯৩)
***গল্পগ্রন্থ***
১) 'বদ্যিনাথের বড়ি' (১৯৪০)
২) 'দিন দুপুরে' (১৯৪৮)
৩) 'ছোটদের শ্রেষ্ঠ গল্প' (১৯৫৫)
৪) 'মনিমালা' (১৯৫৬)
৫) 'লাল নীল দেশলাই' (১৯৫৯)
৬) 'বাঘের চোখ' (১৯৫৯)
৭) 'গুণু পণ্ডিতের গুণপনা' (১৯৭৫)
৮) 'বহুরূপী' (১৯৭৬)
৯) 'ভূতের গল্প' (১৯৭৮)
১০) 'সেজো মামার চন্দ্র যাত্রা' (১৯৮২)
১১) 'আজগুবি' (১৯৮২)
১২) 'বাঁশের ফুল' (১৯৮২)
১৩) 'ছোটোদের বেতাল বত্রিশ' (১৯৮২)
১৪) 'সব ভুতুড়ে' (১৯৮৩)
১৫) 'গুপী পানুর কীর্তিকলাপ' (১৯৮৩)
১৬) 'ভুতের বাড়ি' (১৯৮৬)
১৭) 'মামাদাদুর ঘোড়াবাজি' (১৯৮৯)
১৮) 'আগুনি বেগুনি' (১৯৯১)
১৯) 'আম গো আম'
২০) 'পটকা চোর'
২১) 'বেড়ালের বই' (১৯৯২)
২২) 'চিচিং ফাঁক' (১৯৯৪)
২৩) 'বাঘ শিকারী বামুন'
২৪) 'মণি মানিক' (২০০০)
*** 'টাকা গাছ' [জয়ন্ত চৌধুরীর সঙ্গে যুগ্মভাবে] (১৯৬১)
*** 'হট্টমালার দেশে' [প্রেমেন্দ্র মিত্রের সঙ্গে যুগ্মভাবে] (১৯৭৭)
*** 'হীরে মোতি পান্না' [অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও প্রেমেন্দ্র মিত্রের সঙ্গে একত্রে] (১৯৭৮)
***আত্মজীবনী মূলক গ্রন্থ**
১. 'পাকদণ্ডী' (১৯৮৬)
***পুরস্কার ও সম্মাননা***
১) 'আর কোনোখানে' (১৯৬৭) স্মৃতিচারণা মূলক গ্রন্থের জন্য তিনি ১৯৬৯ সালে 'রবীন্দ্র পুরস্কার' পেয়েছেন।
২) 'বক বধ পালা' (১৯৫৯) নাটকের জন্য তিনি 'সঙ্গীত নাটক একাডমী পুরস্কার' পেয়েছেন।
৩) 'হলদে পাখির পালক' (১৯৫৭) উপন্যাসের জন্য তিনি 'স্টেট পুরস্কার' ও 'শিশু সাহিত্য পুরস্কার' লাভ করেন।
Please do Subscribe our YouTube Channel
"PRINCE'S WORLD"
https://www.youtube.com/channel/UC6CXeHcGOuxZNd_I8VneR6A
0 comments:
Post a Comment