:::: MENU ::::

Friday, 2 February 2018

                  শরৎচন্দ্র  চট্টোপাধ্যায়
              ১৫.৯.১৮৭৬ - ১৬.১.১৯৩৮

জন্মস্থান  : হুগলি জেলার দেবানন্দপুর  গ্রামে

পিতা  : মতিলাল  চট্টোপাধ্যায়

মাতা  :  ভুবনমোহিনী  দেবী

              ✓  পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে  শরৎচন্দ্র ছিলেন দ্বিতীয় । তাঁর দিদি  অনিলা  দেবী ছাড়াও প্রভাসচন্দ্র ও  প্রকাশচন্দ্র নামে তাঁর দুই ভাই ও সুশীলা দেবী নামে তাঁর এক বোন ছিল।

                   তাঁর  রচিত  উপন্যাস

১. বড়দিদি  (১৯১৩)

২. বিরাজবৌ (১৯১৪)

৩. পরিণীতা (১৯১৪)

৪. পন্ডিতমশাই (১৯১৪)

৫. চন্দ্রনাথ (১৯১৬)

৬. পল্লীসমাজ (১৯১৬)

৭. অক্ষরণীয়া (১৯১৬)

৮. বৈকুণ্ঠের উইল (১৯১৬)

৯. দেবদাস (১৯১৭)

১০. চরিত্রহীন (১৯১৭)

১১. শ্রীকান্ত (১৯১৭,১৯১৮,১৯২৭,১৯৩৩)

১২. দত্তা (১৯১৮)

১৩. বামুনের মেয়ে (১৯২০)

১৪. গৃহদাহ (১৯২০)

১৫. দেনাপাওনা (১৯২৩)

১৬. নববিধান (১৯২৪)

১৭. পথের দাবী (১৯২৬)

১৮. শেষ প্রশ্ন (১৯৩১)

১৯. বিপ্রদাস (১৯৩৫)

২০. শুভদা (১৯৩৮)

২১. শেষের পরিচয় (১৯৩৯)

        ক্রমানুসার উপন্যাসগুলি মনে রাখার
                               কৌশল  :   

১. "বড়দিদি"  "বিরাজ বউ" ও "পরিণীতা" "পণ্ডিত"  "চন্দ্রনাথ"-এর সঙ্গে "পল্লীসমাজ"-এর সংস্কারের জন্য আলোচনায় বসলেন ।

২. "অক্ষরণীয়া" "উইল"-এ "দেবদাস" ও "চরিত্রহীন" "শ্রীকান্ত"-কে সমস্ত সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করল ।

৩. "দত্তা" "বামুন"-এর "গৃহদাহ" করে সঠিক সময়ে "পাওনা" না পেয়ে ।

৪. "বিধান" "পথের দাবী"-তে "প্রশ্ন" করে "বিপ্রদাস" কে । B.D.O "শুভ-দা" "শেষে পরিচয়" দিয়ে তাদের সমস্ত সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেন ।

                 তাঁর রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ

১. তরুণের বিদ্রোহ (১৯১৯)

২. নারীর মূল্য (১৯৩০ - দিদি অনিলা দেবীর নামে প্রকাশিত)

৩. স্বদেশ ও সাহিত্য (১৯৩২)

              উপন্যাসের  নাট্যরূপ

১. ষোড়শী, ১৯২৮ (দেনাপাওনা)

২. রমা, ১৯২৮ (পল্লীসমাজ)

৩. বিরাজ বউ, ১৯৩৪ (বিরাজ বউ)

৪. বিজয়া, ১৯৩৫ (দত্তা)

                    তাঁর রচিত গল্প

১। রামের সুমতি    ২। বিন্দুর ছেলে

৩। আঁধারের​ আলো    ৪। ছবি

৫। পরেশ    ৬। লালু    ৭। মহেশ

৮। ছেলেধরা    ৯। অভাগীর স্বর্গ

১০। মামলার ফল
    
                তাঁর সম্পর্কে অন্যান্য তথ্য

** প্রথম উপন্যাস: বড়দিদি (১৯১৩), 'ভারতী' পত্রিকায় প্রকাশ(১৯০৭)।

** মৃত্যুর পরে প্রকাশিত: শুভদা (১৯৩৮), শেষের পরিচয় (১৯৩৯) ।

** "মন্দির" গল্পের জন্য তিনি 'কুন্তলীন'(১৯০৩) পুরষ্কার পান ।

** ৪ পর্বের "শ্রীকান্ত" তাঁর জীবনভাস্য । এই গ্রন্থই লেখকের​ "Magnum Opus"

** "শ্রীকান্ত"-র ১ম, ২য়, ৩য় পর্ব "ভারতবর্ষ" পত্রিকায় এবং ৪র্থ পর্ব "বিচিত্রা" পত্রিকায় প্রকাশিত ।

** "শেষের পরিচয়" উপন্যাসটি অসমাপ্ত রেখেই তিনি মারা যান । সেটি সমাপ্ত করেন রাধারাণী দেবী

** জীবিত কালে তাঁর শেষ উপন্যাস​ "বিপ্রদাস"

** "মন্দির" গল্পটি মামা  সুরেন্দ্রনাথ  গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে প্রকাশিত ।

         

       **Do Subscribe our YouTube Channel**


                       "PRINCE'S WORLD"


https://www.youtube.com/channel/UC6CXeHcGOuxZNd_I8VneR6A

0 comments:

Post a Comment